🎯প্রতিষ্ঠার পটভূমি
২১ শতকের চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশনকে সামনে রেখে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তিতে দক্ষ মানবসম্পদ ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতা করা সম্ভব নয়—এ উপলব্ধি থেকেই ২০২৫ সালের ২৬ মার্চ কুমিল্লায় যাত্রা শুরু করে
MultiTech Institute-MIT
এমআইটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ নিজামুদ্দীন, যিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জাতীয় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক (কারিগরি), ২০২৩ (স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত) এবং মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে গুণী শিক্ষক সম্মাননা পদক’প্রাপ্ত (২০২৩)। প্রায় দুই দশকের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি লক্ষ্য করেছেন—বাংলাদেশের অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এখনো পুরোনো ধাঁচের, অপ্রাসঙ্গিক ও অযৌক্তিক সিলেবাসে প্রশিক্ষণ প্রদান করছে, ফলে শিক্ষার্থীদের সময় ও অর্থ নষ্ট হচ্ছে এবং বিশ্ববাজারে দক্ষতার ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধান ও একটি দক্ষ জাতি গড়ে তোলার অঙ্গীকার নিয়ে MIT তার কার্যক্রম শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি কুমিল্লার প্রথম আইটি ইনস্টিটিউট, যেখানে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (NSDA) অনুমোদিত সিলেবাস অনুযায়ী আন্তর্জাতিক মানের কোর্স চালু করা হয়েছে।
🎯MIT-এর মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
🎯আধুনিক, যুগোপযোগী ও কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি।
🎯জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ প্রদান।
🎯শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও তরুণ প্রজন্মকে আইসিটি খাতে আত্মনির্ভর করে তোলা।
🎯বাংলাদেশ থেকে বেকারত্ব দূরীকরণ এবং বিশ্ব প্রযুক্তি খাতে নেতৃত্ব প্রদান।
🎯MIT যে কারণে বিশেষ
- NSDA অনুমোদিত সিলেবাস অনুসারে কোর্স পরিচালনা।
- অভিজ্ঞ ও পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক দ্বারা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ।
- অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনার সুবিধা।
- বিভিন্ন শিফট (সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা) এবং Evening Special Batch।
- সর্বাধুনিক ল্যাব সুবিধা ও প্রজেক্টভিত্তিক প্রশিক্ষণ।
- শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন ও ফ্রিল্যান্সিং সাপোর্ট।
🎯 MIT-এর প্রতিষ্ঠা কেবল একটি প্রতিষ্ঠান খোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি একটি স্বপ্নের বাস্তবায়ন—যেখানে কুমিল্লা তথা বাংলাদেশের তরুণরা যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বিশ্বমানের দক্ষতায় পরিণত হবে এবং একটি Smart Bangladesh গঠনে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।